শামীম
হোসেনের দুটি কবিতা
মেঘের ক্ষরণ
রাতে একাকী দাঁড়িয়ে আগুনগাছ
ফুটেছে আগুনফুল—বাকলে হিম।
শরীরে লু-হাওয়া, চোখ ধাঁধানো—
ফুলে ফুলে বসন্ত থাকে না!
একই পথ ঘুরে ঘুরে চাকার মতো
চক্রাকারে পায়ে পায়ে রোজ দেখা
হয়ে যায় আমাদের; বাড়ি ডিঙালে
আকাশ—সূর্যফুলে লাল হয়ে থাকে।
কথানিকেতন বন্ধ হলে পঙ্গু বালক
একা একা দাঁড়িয়ে দেখে আগুনগাছ
বর্ষা-ইমেজে ভিজিয়ে দেহ ও মন
পুষে রাখে পাতাঝরা মেঘের ক্ষরণ...
বাধার পাহাড়
মেঘ আমার দেহে থাকে চোখে সমুদ্র
তোমাকে বলেছি আমি গুহাচিত্র দেখো
প্রবহমান স্রোতের উজানে হেঁটে—
দাঁড়াও দিগন্তে।
যত বাধা ও বিপত্তি ভাঙো—
রোজ সকালে ডিম ভেঙে
যেভাবে বের করো হলুদ কুসুম।
এ পথে কাঁটার প্রলেপ; মাছ ভেজে
ঘ্রাণটুকু ফ্রিজে ভরে রাখো।
দেহ তো তোমার অধীন
কেন নেবে পারদের ভার
চলো হাঁটি—
হেঁটে হেঁটে পার করি বাধার পাহাড়...
মেঘের ক্ষরণ
রাতে একাকী দাঁড়িয়ে আগুনগাছ
ফুটেছে আগুনফুল—বাকলে হিম।
শরীরে লু-হাওয়া, চোখ ধাঁধানো—
ফুলে ফুলে বসন্ত থাকে না!
একই পথ ঘুরে ঘুরে চাকার মতো
চক্রাকারে পায়ে পায়ে রোজ দেখা
হয়ে যায় আমাদের; বাড়ি ডিঙালে
আকাশ—সূর্যফুলে লাল হয়ে থাকে।
কথানিকেতন বন্ধ হলে পঙ্গু বালক
একা একা দাঁড়িয়ে দেখে আগুনগাছ
বর্ষা-ইমেজে ভিজিয়ে দেহ ও মন
পুষে রাখে পাতাঝরা মেঘের ক্ষরণ...
বাধার পাহাড়
মেঘ আমার দেহে থাকে চোখে সমুদ্র
তোমাকে বলেছি আমি গুহাচিত্র দেখো
প্রবহমান স্রোতের উজানে হেঁটে—
দাঁড়াও দিগন্তে।
যত বাধা ও বিপত্তি ভাঙো—
রোজ সকালে ডিম ভেঙে
যেভাবে বের করো হলুদ কুসুম।
এ পথে কাঁটার প্রলেপ; মাছ ভেজে
ঘ্রাণটুকু ফ্রিজে ভরে রাখো।
দেহ তো তোমার অধীন
কেন নেবে পারদের ভার
চলো হাঁটি—
হেঁটে হেঁটে পার করি বাধার পাহাড়...
ঘ্রাণটুকু ফ্রিজে ভরে রাখো
ReplyDelete