পবন বর্মনের
চারটি কবিতা
এক্সপায়ারি ডেট
গাছের পকেট থেকে যোদ্ধা ও খুনি
ঘষে ঘষে দেখছে জিরাফ ।
সাবানে কতগুলো বছর পবিত্র হয়ে গেছে
সার্টিফিকেট কামড়ে দেখছে ঘোড়া ।
সুতরাং প্রজেক্ট এক্সপায়ারি ডেট
বাঁধভেঙ্গে খেয়ে ফেলেছে গোটা তারিখ ।
বাঁশের ফুট নকল করতে করতে
নাড়া নিচ্ছে বুক সামলানো হারমুনিয়াম ।
ঘষে ঘষে দেখছে জিরাফ ।
সাবানে কতগুলো বছর পবিত্র হয়ে গেছে
সার্টিফিকেট কামড়ে দেখছে ঘোড়া ।
সুতরাং প্রজেক্ট এক্সপায়ারি ডেট
বাঁধভেঙ্গে খেয়ে ফেলেছে গোটা তারিখ ।
বাঁশের ফুট নকল করতে করতে
নাড়া নিচ্ছে বুক সামলানো হারমুনিয়াম ।
ঈশ্বরকনা
বিখ্যাত উনুনের ক্যাসেটে গলিত শ্রম
খোঁড়া রাস্তার ধাক্কায় ভিজে গ্যাছে ।
খোঁড়া রাস্তার ধাক্কায় ভিজে গ্যাছে ।
বছর টপকে ক্যান্টিংকাকু এক্সট্রা
ভুবনডাঙার নদীতে দিনগুলো ঠেলে দেয় ।
ভুবনডাঙার নদীতে দিনগুলো ঠেলে দেয় ।
বিযুক্তির ঘ্রাণ চম্বুকে অনাথ হয়ে
ফাটল চাওড়া করে দিগন্তরেখায় ।
ফাটল চাওড়া করে দিগন্তরেখায় ।
লবনে পিঁপড়ার ঝাঁক
পাহারা করছে ঢাক-ঢোল
সেই নরম অংশে জং ধরে কনা কনা ঈশ্বরের ।
সেই নরম অংশে জং ধরে কনা কনা ঈশ্বরের ।
জানালা
যদি বাঁশিতে থুঁতু ঢুকালেই মেয়ে চটকে যায়
তবে অঙ্কটা টুকরো টুকরো ভাবে
ভেঙ্গে যাবে নদীতে
গরু ও মহিষের দল ফুঁক দিতে শুরু করবে গাছের গড়ায়
দাঁতের মাড়িতে খেলে বেড়াবে মাছে'রা
তবে অঙ্কটা টুকরো টুকরো ভাবে
ভেঙ্গে যাবে নদীতে
গরু ও মহিষের দল ফুঁক দিতে শুরু করবে গাছের গড়ায়
দাঁতের মাড়িতে খেলে বেড়াবে মাছে'রা
লক্ষ্য করেছো....
বাঁশির একটা ব্যবহার ঘুনোপোকা জানে
ঠোঁটের সুগন্ধ চাওড়া হয় সেই জানালায়
বাঁশির একটা ব্যবহার ঘুনোপোকা জানে
ঠোঁটের সুগন্ধ চাওড়া হয় সেই জানালায়
অনাথ ঘণ্টা
নলক ঝরে যাচ্ছে হারমুনিয়ামের পাখায়
বোতাম ভরতি হাসি ফোকলা হচ্ছে পকেটে
রোদের কোমরে আঙুল ধরে ধরে উড়ছে পাখি
তুমিও এসো .....
গুল্মের ডাকে অনাথ ঘণ্টার ফুসফুসে
বোতাম ভরতি হাসি ফোকলা হচ্ছে পকেটে
রোদের কোমরে আঙুল ধরে ধরে উড়ছে পাখি
তুমিও এসো .....
গুল্মের ডাকে অনাথ ঘণ্টার ফুসফুসে
ভালো লাগলো
ReplyDelete'বাঁশির একটা ব্যবহার ঘুনোপোকা জানে', বাহ্।
ReplyDeleteভালো লাগা
ReplyDeleteসুপার্ব সুপার্ব
ReplyDelete