।। বাক্‌ ১১৮ ।। ব্রতশুদ্ধ।।





দুটি কবিতা - ব্রতশুদ্ধ


এনাদার ফিকশন 

অক্সিজেনকে চামড়ায় মোড়ালে পলিথিন হয়ে উড়ে যায় বিশ্বস্ত বেলুন।ওটা বিশ্বস্ত কারণ যুগের জুজু হামাগুড়ি খেয়ে প্লাস্টিক পেইন্ট লেপ্টে দেয়না ওর দমকা চামড়ায়।

বাস্তব আরো গভীরে গেলে পরাবাস্তব হয়। 
বাদ একটা বেলুন হয়ে বার্লি বনে উড়ে যাওয়া রকেটভ্রম। 

আমরা ফিকশনে হারাতে চাই। আমরা ঈসুর হাতড়াই। মহাতল একটা জননাঙ্গ বিষয়ক উপাখ্যান এবং জোয়ার-ভাটা গ্লাসগোর সামান্য গ্লাসে বন্দি আধমরা সব লিবিডো খিস্তি।  


আনসাং

ইস্কুলের ভাঙা বেড়া দিয়ে পালিয়ে যেতে অভ্যস্ত থে।  থে কোন কিংবদন্তীর নাম নয় কিন্তু বিনা শর্তে কোন এক কমলা ভোরে সে সিম্ফনি নাইন টা ভেঙে দিলো। 

মাইনর শর্ত জুড়ে দেয়া ওয়েস্ট স্যাডিস্ট সন্ধ্যার আড্ডায় নতুন পেগাসাসটাকে পারাবত বলে প্রচার করলেও শো-স্টপারের বুক জুড়ে ধূপ-ধুনোর তুবড়িই তখনো চমকাচ্ছিলো । স্যাডিস্টদের ফ্যাশন শো তে ওয়েস্ট একজন নিতান্ত সাদা-মাটা গায়ক এবং থে একটা ফ্যান্টম ক্যারেক্টারের নাম। 

হ্যাপি বার্থ ডে ডিসেম্বর। তোমার মাথার মুকুটটিকে আমরা যাদুঘরে স্থান দেবো এবং ব্যাকগ্রাউন্ডটাকে মোড়াবো অনবদ্য নিও- সিম্ফনি নাইন আবহে। 




চিত্রঋণ  Michelle-Anderst