গদ্য ককটেল
%-এর মানুষেরা
ধরা যাক একটা পাঠশালা। আপনি শিখে ফেলেছেন কিছু ভুল যুক্তাক্ষরের ব্যবহার। এটাকে শুধরে দেওয়ার জন্য অভিধান হাতে না নিয়েই, সহজিয়া আদল তৈরি করে বিবলিগ্রাফারকে খিস্তির প্রবণতা দেখা দেয়।এটা মড়ক ওই বাঁশফুল জন্মাবার মতন।।
এবার পাঠশালার বাইরে চলে যাচ্ছেন আপনি। লাস্টবেঞ্চ থেকে চেয়ার যতটা দূরে। একটা দ্বীপ একটাই চেয়ার। এবার ওই দ্বীপটা দখল করতে চাইছেন আপনি ওই কালো মানুষের অহংকার নয় তার সাজ,অলঙ্কার,অণুপ্রাস ভেঙে ফেলে।
প্রতিটা স্থিরচিত্রই ছায়া
লং
শটে একটা ট্রেনের
শব্দ অথবা জানালার
ছেঁড়া পর্দা। আপনার অপুকে মনে
পড়তে বাধ্য। বাধ্যই। আমার নিজের ব্যান্ডেজ
আর ক্ষতের মাঝে
যে মাছিটা তাকে
দেখিয়ে দিতে
বাধ্য আমিও।আমার অনুপম
অনুশীলনও।
প্রচার
থেকে আত্ম বেরিয়ে
গেলে নিজের প্রতি
শ্রদ্ধা হারিয়ে
যায়।হারিয়ে যায়।আর
কুলগুরু নিয়ে
আসেন দাঁতের ধারালোতা' আঘাতের স্কেলিং।
অসদ্ বিম্ব
ক্যামেরাবন্দী। আর নিজের সত্যির মধ্যে একটা Poetic
juxtaposition আছে।এটাই আদপে কারুকাজ। অথবা পুরোপুরিভাবে চতুরঙ্গ। যেখানে না আর হ্যাঁ-এর মধ্যে সেতু তৈরি হচ্ছে। তৈরি হচ্ছে কাজ।
অনুপম 'অ' সভ্যতা
একটা সভ্যতা।তার কঙ্কালসার চেহারা ভেবে বসছেন। ভাবছেন অবলুপ্ত এক সিভিলাইজেশন। একটা C14 টেস্ট যার রন্ধ্রে রন্ধ্রে বয়ে চলছে নদী।বা একটা নদীর ভিতর তিক্ত আবর্জনার অভিজ্ঞতায় বয়ে চলছে অনুপমনদী। ইট বাঁধানো ঘাটের শ্যাওলা।এদিকে আজও কোনো রাখালদাস আসেনি।বেঁচে রয়েছি আমরা!
সন্দেহজনক অনুপম
একটা তীব্র সন্ধ্যা।প্রদীপ তার পার্শ্বচরিত্র কীনা?সময় বলবে।বলবে "The solitary cyclist"। কেউ রিরি করবে।কেউ ডাকবে কুজন।মরিয়ার্টি দ্য ক্রিমিনাল মাইন্ডের তকমা পেয়ে যাবে আর এই একটা শার্লক যার রক্তে এত হাততালি।যার গ্রে ম্যাটার আমাদের কো-রিলেট করতে পারছে না বলে তবুও হাততালি। তার দিকে "?"কই।মরিয়ার্টিবিহীন শার্লক হলোনা...
একটা তীব্র সন্ধ্যা।প্রদীপ তার পার্শ্বচরিত্র কীনা?সময় বলবে।বলবে "The solitary cyclist"। কেউ রিরি করবে।কেউ ডাকবে কুজন।মরিয়ার্টি দ্য ক্রিমিনাল মাইন্ডের তকমা পেয়ে যাবে আর এই একটা শার্লক যার রক্তে এত হাততালি।যার গ্রে ম্যাটার আমাদের কো-রিলেট করতে পারছে না বলে তবুও হাততালি। তার দিকে "?"কই।মরিয়ার্টিবিহীন শার্লক হলোনা...
আ/না স্তিক অনুপম
“প্রকৃত নাস্তিকতা কী শচীশ জানত?”
এই যে সুন্দর আলো ফুটে উঠছে। আজ বেদ নেই।রয়েছে অজস্র ডিসকোর্স।আমি না বুঝে মানছি না।
ফলাফলের দিকেও তাকিয়ে থাকছি না। শুধু তেষ্টাটুকু ঘেঁটে দিতে চাইছে ওঁরা আমার আত্মার ইনবক্স জুড়ে।
“প্রকৃত নাস্তিকতা কী শচীশ জানত?”
এই যে সুন্দর আলো ফুটে উঠছে। আজ বেদ নেই।রয়েছে অজস্র ডিসকোর্স।আমি না বুঝে মানছি না।
ফলাফলের দিকেও তাকিয়ে থাকছি না। শুধু তেষ্টাটুকু ঘেঁটে দিতে চাইছে ওঁরা আমার আত্মার ইনবক্স জুড়ে।
চাবুকের চিহ্নদাতা যারা
পারলে ফিরিয়ে নিও এই হাঁ করা মাংস।তোমার স্বাতন্ত্র্য নুন উঠে আসছে।আমি হাঁটছি বলে।কিন্তু;আমি অচল।সমস্যাগুলো তোমার সাথে অঙ্কের মতন কষে ফেলি।ওই মহীরুহ রেগে যাচ্ছে।আমি তাঁর ছায়াকে নিতে চাইছি না বলে।আমি কমদামী অথচ একজন জীবনদাতার পিছনে ছুটছি।ওঁরা চাবুক মারছে।আর তুষারগুলো উড়ে যাচ্ছে।তুরিনের ঘোড়া আর আস্তাবল ভেঙে পড়ছে না!শক্ত হচ্ছে।
পারলে ফিরিয়ে নিও এই হাঁ করা মাংস।তোমার স্বাতন্ত্র্য নুন উঠে আসছে।আমি হাঁটছি বলে।কিন্তু;আমি অচল।সমস্যাগুলো তোমার সাথে অঙ্কের মতন কষে ফেলি।ওই মহীরুহ রেগে যাচ্ছে।আমি তাঁর ছায়াকে নিতে চাইছি না বলে।আমি কমদামী অথচ একজন জীবনদাতার পিছনে ছুটছি।ওঁরা চাবুক মারছে।আর তুষারগুলো উড়ে যাচ্ছে।তুরিনের ঘোড়া আর আস্তাবল ভেঙে পড়ছে না!শক্ত হচ্ছে।
আশ্চর্য করে দিতে পারছে একজন
আমিতো পারছি দেঁরিদাকে নিয়ে ভাবতে।"specter of marx"পড়তে কষ্ট হচ্ছে যে। এটা চিরকালীন কঙ্কাল। আলো-আঁধারির খেলা গো।
এই যে কেউ বলছে আমি অধর্মের পথে। কিন্তু;আমার কাজ আমি জানছি। তবুও পথ ঢুকে গেলে আমি আর রিট্রিট চাইনা।জুয়ায় হেরে গেলেও কেঁদে ফেলিনা টেক্কার সামনে। আমি কেঁদে ফেলি শেষদানের ঠিক তাসটার সামনে।আমার জন্য কিভাবে হেরে গেল ও! দেখতে পাচ্ছো।
আমিতো পারছি দেঁরিদাকে নিয়ে ভাবতে।"specter of marx"পড়তে কষ্ট হচ্ছে যে। এটা চিরকালীন কঙ্কাল। আলো-আঁধারির খেলা গো।
এই যে কেউ বলছে আমি অধর্মের পথে। কিন্তু;আমার কাজ আমি জানছি। তবুও পথ ঢুকে গেলে আমি আর রিট্রিট চাইনা।জুয়ায় হেরে গেলেও কেঁদে ফেলিনা টেক্কার সামনে। আমি কেঁদে ফেলি শেষদানের ঠিক তাসটার সামনে।আমার জন্য কিভাবে হেরে গেল ও! দেখতে পাচ্ছো।
আচার্যগুরু হতে চেয়ে যে পারলো না
শব্দছক
দেখিনা কোনোদিন।"The Burial of the dead"এটা নিয়ে ভেবেছি
কোনোদিন? না আমি
ভাবিনি কোনোদিন।শুধু শিখেছি
ফুলমালা চড়াবার
গপ্পো। ওই যে
কবরগুলো ভুলেই
যেতে হয় আসলে।আসলে যুদ্ধ
হতে হয় রোজ
নতুন।রোজ নতুন গন্টলেটের
ক্ষমতা নেই
আমার!তাই এই
আঙুল তোমাকে পাঠালাম না।
হে
টাইপপ্রিয় কবি
তোমাকে পাঠালাম
না।একলব্য তাকিয়ে আছে
একটাই মানুষের কথার দিকে।তলোয়ার ধরতে শিখিয়ে দেওয়ার দিকে।
জলের যেটুকু ভিসকোসিটি
একটা উদাহরণ রাখলাম।যেমন-জলের থেকে মধুর ভিসকোসিটি বেশী।তা বলে মধুকে ভালো বলতে পারিনা।মধু আমার কতটা প্রয়োজন?যতটা প্রয়োজন কালমেঘের? আর জল? বলবে না কিছু? এর উত্তর র এই যে ফুটছে আমার পিপাসা।তার নিবারণ মধু হতে পারে না।পারে জল।জলের Pa.s=(N.s)/m2।
একটা উদাহরণ রাখলাম।যেমন-জলের থেকে মধুর ভিসকোসিটি বেশী।তা বলে মধুকে ভালো বলতে পারিনা।মধু আমার কতটা প্রয়োজন?যতটা প্রয়োজন কালমেঘের? আর জল? বলবে না কিছু? এর উত্তর র এই যে ফুটছে আমার পিপাসা।তার নিবারণ মধু হতে পারে না।পারে জল।জলের Pa.s=(N.s)/m2।
বিগ স্কাই আর সীমারেখা
পাখার তীব্র জ্বালা।আকাশটাকেও গন্ডি করে দিচ্ছে।অর্ন্তদৃষ্টির।নীতিতত্ত্ব,নৈতিক অবধারণ সমাজ সাপেক্ষ। আমার নিজের একেকটা ডগমা ভেঙে পড়ছে।তোমরা বুঝতে পারছ না।নৈতিক অবধারণের বিচারক আমি নই,আমার মানসিক অবস্থা। আমি যথোচিত বলছি।তার অর্থ এই বেড়ি ভেঙে আমি পছন্দ করছি কাজকে।এই বিশ্লেষণ আমার মনস্তাত্ত্বিক।জাগিয়ে তুলছে"Big Sky"-এর পর্দা।
পিগম্যালিয়ন আর Higgins,আর ফুলবিক্রেতা
পিগম্যালিয়ন।আমি Higgins-কে দেখতে পাচ্ছি।শেকল ভাঙতে ভাঙতে এই নক্ষত্রস্তর আমার এতকাছে।অনুপমের দিকে ছুটে যাচ্ছি
ব্যর্থতা নিয়ে।ওই আমার Higgins।"Red river"-এর দিকে বিছিয়ে রেখেছ যে বিপরীত ভেবে কাঁটা অথবা শাস্তির স্বরুপ তাঁদের দিকে ওই নামাঙ্কিত কোনো ভাস্কর্য নেই....
পিগম্যালিয়ন।আমি Higgins-কে দেখতে পাচ্ছি।শেকল ভাঙতে ভাঙতে এই নক্ষত্রস্তর আমার এতকাছে।অনুপমের দিকে ছুটে যাচ্ছি
ব্যর্থতা নিয়ে।ওই আমার Higgins।"Red river"-এর দিকে বিছিয়ে রেখেছ যে বিপরীত ভেবে কাঁটা অথবা শাস্তির স্বরুপ তাঁদের দিকে ওই নামাঙ্কিত কোনো ভাস্কর্য নেই....
সংখ্যাতত্ত্ব ততটাও নির্ভীক নয়
৪,৫,১২,৩৯,১৬০,?
এরকমই একটা নাম্বার সিস্টেম।আর এই ৪সংখ্যার ভিতরেই লুকিয়ে আছে পারস্পরিক সংখ্যার নিজস্বতা।আসলে সবাই নিজেই নিজের বন্ধু। সকলের নিজস্ব Pyrrhic victory।
কেউ পুড়তে চায় আর বিরুদ্ধ বিক্ষোভের প্রোটাগনিষ্ট ছুড়ে দেয় সেই চরিত্রের শূণ্যগর্ভতা।আমার মনুসংহিতা জ্বালানোর একটা মানুষ চাই।আমার চাকরিহীনতার দিনে।
কোয়ান্টাম
তুমি যতটা আধুনিক বলে রাখোনি
ধাঁধার
ভিতরে জড়িয়ে
যাচ্ছে কোয়ান্টাম।যে বিন্দুকে
ধরে রাখছি তা
মিশে যাচ্ছে অপর
কোনো বিন্দুতে। এই রুদ্ধশ্বাস!তাঁর ফিউশন। উপাস্য দেবতার
সিংহাসন নিয়ে
টানছে অনুচরদ্বয়।প্রতিষ্ঠার মঞ্চে
কোনো এক অশ্বঘোষ নেই। যে আজও নিজেকে
চেতনার যুগান্তরে
লিখে রাখছে। শ্লোকের বানভাসি
উপাসনা।হে সভারত্ন!এই
আপনার লাগাম আজও বেহাল।
আঁতাত একটা ডাক
ইতিহাস যেভাবে ভেঙে দিলো বোল্ডার।তার ভিতর ঢুকে আছে উমিচাঁদ।মোহনলালকে মনে রাখেনা কেউ।আসলে হলমার্ক একটা নকল। নরম সোনার সাথে মীরজাফর গেঁথে দিতে পারলোনা আঁতাত….
ইতিহাস যেভাবে ভেঙে দিলো বোল্ডার।তার ভিতর ঢুকে আছে উমিচাঁদ।মোহনলালকে মনে রাখেনা কেউ।আসলে হলমার্ক একটা নকল। নরম সোনার সাথে মীরজাফর গেঁথে দিতে পারলোনা আঁতাত….
এসকল আমার প্রামাণিক।পরানুকরণের সূতো জানে যে দিক,তাঁকে ছিঁড়ে দাও ডন জুয়ান।ছদ্ম আদর্শবাদ থেকে।
হয়তো আমিও সেই ধীবর। নিজের কথা লিখে ফেললাম আমার এটুকু নদীর মাঝে।জমতে থাকা
পাথরের আর ঝর্ণার প্রতিকৃতি নিয়ে।
সংবেদন এক সরলতম চেতনা।অথচ এক অলীক বস্তু। threshold of sensation থেকে কেঁপে উঠছে যে স্নায়ুর পারদ তাঁর
Choleric ব্যাখাকে আমি তছনছ করিনা।একটা ফুলের জ্ঞানলগ্নের দিকে সাজিয়ে রাখি অভিসার।
“If your opponent is choleric
temper,seek to irritate him.Pretend
To weak,that he may
grow arrogant”-Sun Tzu
হয়ত এই লেখার কোনো পাঠক থাকবে না।হয়তো এই লেখা দীপন প্রাবল্য থেকে কয়েকশো ক্রোশ দূরে।
তবুও,হে মোর মুক্তধারা "পৃথিবীতে কোনো একলা মানুষই এক নয়,সে অর্ধেক।আর একজনের সঙ্গে মিল হলে তবেই সে ঐক্য পায়।"
হে মোর রবীন্দ্রনাথ- "আমার বুক কান্নায় ভরে রয়েছে।...চেয়ে দেখ ঐ পাখি দেবদারুগাছের চূড়ার ডালটির ওপর একলা বসে আছে-ও কি নীড়ে যাবে,না অন্ধকারের ভিতর দিয়ে দূর প্রবাসের অরণ্যে যাত্রা করবে"-
আমিও তবে মারখানেওয়ালার ভিতর মারনেওয়ালা?.....
তবুও,হে মোর মুক্তধারা "পৃথিবীতে কোনো একলা মানুষই এক নয়,সে অর্ধেক।আর একজনের সঙ্গে মিল হলে তবেই সে ঐক্য পায়।"
হে মোর রবীন্দ্রনাথ- "আমার বুক কান্নায় ভরে রয়েছে।...চেয়ে দেখ ঐ পাখি দেবদারুগাছের চূড়ার ডালটির ওপর একলা বসে আছে-ও কি নীড়ে যাবে,না অন্ধকারের ভিতর দিয়ে দূর প্রবাসের অরণ্যে যাত্রা করবে"-
আমিও তবে মারখানেওয়ালার ভিতর মারনেওয়ালা?.....
ভালো লাগলে বেশ।অন্যরকম একটা ফ্লেভার আছে। ককটেলে নেশা তুঙ্গে।
ReplyDeleteদারুণ ফ্লেভার।তবে শেষ করাটা নিয়ে আরো আগ্রাসন উচিত ছিল।পুরো ডমিনেট্ করে মনে হলো যেনো আত্মসমর্পণের বেদনা।এ বিষয়ে আলোচনার ইচ্ছে থাকছে
ReplyDelete